Monday, January 29, 2024

তেঁতুলিয়াকে টপকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড দিনাজপুরে

 

তেঁতুলিয়াকে টপকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড দিনাজপুরে


দিনাজপুর করেসপনডেন্ট:

আজ দিনাজপুরে চলতি বছরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। রোববার (২৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা আবহাওয়া অধিদফতর। ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় জেলার বিভিন্ন এলাকায় তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে।

এদিকে, আজ সকাল ৬টায় দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। ৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দিনাজপুরের তাপমাত্রা আরও দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমলো।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে জেলার ওপর দিয়ে। গত কয়েকদিনের তুলনায় দিনাজপুরে তাপমাত্রার উঠানামা বেড়েছে। এতে কনকনে শীতের তীব্রতা বেড়েছে।

গতকাল শনিবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমেছে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়া অফিসের তথ্যানুযায়ী, কোনো অঞ্চলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে সেখানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যায়। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮-৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে থাকলে সেটিকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়।

এদিকে বেলা বাড়লেও ঘন কুয়াশায় ঢেকে আছে জেলার চারপাশ। তাপমাত্রার পারদ নেমে আসায় ও শীতের তীব্রতা বাড়ায় বেশী দুর্ভোগে ও বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবী এবং নিম্ন আয়ের মানুষরা। এতে করে গুরুত্বপূর্ণ মোড় ও সড়কগুলোতে মানুষের উপস্থিতি অনেকটাই কমে গেছে। কনকনে শীতে জনজীবনে নেমে এসেছে জনদুর্ভোগ।

অন্যদিকে, শীতের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্টসহ নানা শীতজনিত রোগব্যাধি। আক্রান্তের বেশিরভাগই শিশু ও বয়স্ক। হাসপাতালগুলোতে শয্যা সংখ্যার তুলনায় রোগীর চাপ বেশি। পরিস্থিতি সামাল দিতে, হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

উল্লেখ্য, এর আগে শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় মৌসুমের ও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। যা ছিল ৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সূত্র: https://jamuna.tv/news/513585



Sunday, January 28, 2024

৩০০ ইয়াবাসহ কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান রক্ষী গ্রেপ্তার

 

৩০০ ইয়াবাসহ কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান রক্ষী গ্রেপ্তার


কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান কারারক্ষী সাইফুল ইসলাম
ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রধান কারারক্ষীকে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই ব্যক্তির নাম সাইফুল ইসলাম (৫৯)। আজ সোমবার দুপুরে কারাগারে প্রবেশের সময় অন্য কারারক্ষীরা তাঁকে তল্লাশি করে ৩০০টি ইয়াবা জব্দ করেন।

গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম চাঁদপুর মতলব থানার আদলবিটি গ্রামের আবদুল জলিলের ছেলে।

কারাগারের সুপার সুব্রত কুমার বালা জানান, তল্লাশি ছাড়া কাউকে কারাগারের ভেতরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয় না। সাইফুল কারারক্ষীদের এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও কোনো লাভ হয়নি। তাঁকে তল্লাশি করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

Prothom-alo

Saturday, January 27, 2024

নিচের লেখা মনোযোগ দিয়ে পড়ে সিদ্ধান্ত গ্রহন করুন! কোন ইজতেমায় শরিক হবেন?

 নিচের লেখা মনোযোগ দিয়ে পড়ে সিদ্ধান্ত গ্রহন করুন! কোন ইজতেমায় শরিক হবেন?


টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা,

তাবলীগের মাঝে মতভেদ; এবারের বিশ্ব ইজতেমা কি ২, ৩, ৪ ফেব্রুয়ারি না’কি ৯,১০, ১১ ফেব্রুয়ারি? এসকল বিষয় নিয়েই অল্প বিস্তর কিছু কথা। আপনি যেই দিকেই থাকেন’না কেন, সেটা আপনার ব্যাপার। তবে সত্যটা জেনে রাখা সবার জন্য জরুরি।


-------------------------------------------------------------------------


দ্বীনের মেহানত অনেক লাইনে হচ্ছে, অনেক ফরমেটেই হচ্ছে। কওমি, আলিয়া, পীর-মুরিদি, ওয়াজ নসিহত, রাজনীতি, লেখালেখি, যুক্তি-তর্ক, রেডিও, টেলিভিশন, ইন্টারনেট; এরকম শত শত লাইনের শত শত ধারা। মোটাদাগে বলতে গেলে সবার উদ্দেশ্যই এক। আর তা হলো, “নিজে জান্নাতে যাওয়া এবং অন্যদেরকেও জান্নাতে নেওয়া”। আর এই সকল মেহনতগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে দাওয়াত ও তাবলীগ। আল্লাহর মেহেরবানীতে যেটা শুরু হয়েছিল ১৯২৭ সালে, দিল্লীর নিজামুদ্দিনের মাওলানা ইলিয়াস কান্ধলভী (রঃ) এর মাধ্যমে।

.


বাংলাদেশের টঙ্গীতে প্রতিবছর যেই ইজতেমা হয়ে আসছে, এটা প্রথম শুরু হয়েছে ১৯৬৭ সাল থেকে। এর আগেও আরো ৩টি ইজতেমা হয়েছে ১৯৪৬, ১৯৪৮ এবং ১৯৫৮ সালে। তবে সেগুলো টঙ্গীতে হয়নি, ১৯৪৬ সালে হয়েছে কাকরাইল মসজিদ সংলগ্ন রমনাতে, ১৯৪৮ সালে হয়েছে চট্টগ্রামে তৎকালীন হাজী ক্যাম্পে এবং ১৯৫৮ সালে হয়েছে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে।


.


১৯৬৭ সাল থেকে ২০১০ পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রতিবছর ১টি করে ইজতেমা হয়েছে। এরপর অধিক মানুষের জায়গার সংকুলান না হওয়ার কারনে ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশের ইজতেমাগুলো করা হয় দুই পর্বে। ১ম পর্বে বাংলাদেশের ৩২টি জেলা + বিদেশি মেহমান, আর ২য় পর্বে বাকি ৩২টি জেলা + বিদেশি বাকি মেহমান, এভাবে চলে ২০১৫ সাল পর্যন্ত। কিন্তু তাতেও জায়গার সংকুলান না হওয়ায় ২০১৬ সাল থেকে ৩২ জেলাকে আবার দুই ভাগ করা হয়, অর্থাৎ ইজতেমার ১ম পর্বে অংশ গ্রহণ করেবে ১৬ জেলা এবং ২য় পর্বে অংশগ্রহণ করবে ১৬ জেলা, আর বাকী ৩২ জেলা তারা টঙ্গীর ইজতেমায় অংশগ্রহণ না করে নিজ নিজ জেলায় ইজতেমা করবে। একই ভাবে পরের বছর ৩২ জেলা টঙ্গীর ইজতেমায় অংশগ্রহণ করবে আর বাকী ৩২ জেলা নিজ নিজ জেলায় ইজতেমা করবে। এক্ষেত্রে আগেরবার যারা জেলা ইজতেমা করেছে তারা টঙ্গীর ইজতেমায় শরিক হবে, আর যারা টঙ্গীতে অংশগ্রহণ করেছিলো তারা জেলা ইজতেমা করবে, এভাবেই চলতে থাকে ২০১৯ সাল পর্



Tuesday, January 23, 2024

কারারক্ষী হতে সহকারী প্রধান কারারক্ষী পদে পদোন্নতি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের নামের তালিকা

কারারক্ষী হতে সহকারী প্রধান কারারক্ষী পদে  পদোন্নতি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের নামের তালিকা।





 



সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রতিবেদন কনডেমড সেলে মায়ের সঙ্গে থাকা শিশুটি সব সুযোগ–সুবিধা পাচ্ছে

কনডেমড সেলে মায়ের সঙ্গে থাকা শিশুটি সব সুযোগ–সুবিধা পাচ্ছে



এসেছে।

বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে আজ রোববার ওই প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে রাষ্ট্রপক্ষ। আদালত হলফনামা আকারে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলে শুনানির জন্য আগামী রোববার দিন রেখেছেন।

গত ৩০ নভেম্বর ‘ফাঁসির সেলে কেমন আছে ১০ মাসের মাহিদা’ শিরোনামে একটি দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, হবিগঞ্জে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের এক মামলায় মায়ের মৃত্যুদণ্ডের রায় হওয়ায় তাঁর সঙ্গেই ফাঁসির সেলে আছে ১০ মাসের শিশু মাহিদা। প্রতিবেদনটি যুক্ত করে শিশুটির জন্য পর্যাপ্ত খাবার, স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও অন্যান্য মৌলিক চাহিদা পূরণ নিশ্চিতে নির্দেশনা চেয়ে গত ১৪ ডিসেম্বর রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তানভীর আহমেদ।

রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন। একই সঙ্গে কনডেমড সেলে শিশুটির খাবার, স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও অন্যান্য মৌলিক প্রয়োজন নিশ্চিতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা জানিয়ে কারা মহাপরিদর্শক ও হবিগঞ্জের কারা কর্তৃপক্ষকে ১৮ জানুয়ারি প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। এর ধারাবাহিকতায় আজ বিষয়টি কার্যতালিকায় ওঠে।

কারা কর্তৃপক্ষের প্রতিবেদনের তথ্য আদালতে তুলে ধরেন রাষ্ট্রপক্ষে নিয়োজিত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত। রিটের পক্ষে ছিলেন আবেদনকারী তানভীর আহমেদ।

পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত প্রথম আলোকে বলেন, ‘শিশুসহ ওই নারী প্রথমে হবিগঞ্জ কারাগারে ছিলেন। এখন সিলেটের কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন। কারা কর্তৃপক্ষ প্রতিবেদন দিয়েছে। হলফনামা করে কারা কর্তৃপক্ষের প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হবে। আদালত আগামী রোববার শুনানির জন্য দিন রেখেছেন।'

যেসব সুবিধা পাচ্ছে শিশুটি
গত ৯ ডিসেম্বর মা ও শিশুটিকে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে হবিগঞ্জ কারা কর্তৃপক্ষের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।    

সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপারের সই করা প্রতিবেদনে বলা হয়, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া নারী বন্দীদের অন্য বন্দীদের থেকে আলাদাভাবে নারী বন্দী ভবন এলাকায় অবস্থিত ৪৫ বাই ২২ ফুটের একটি ওয়ার্ডে, ১৩ বাই ১১ ফুটের তিনটি টয়লেটসহ ওয়াশরুম, ৬টি সিলিং ফ্যান, ৮টি লাইট, ১টি দরজা, ৬টি জানালা এবং ১০ বাই ৫ ফুটের একটি বারান্দাবিশিষ্ট পর্যাপ্ত আলো-বাতাস প্রবেশের সুযোগ–সংবলিত ওয়ার্ডে তাঁদের আটক রাখা হয়।

মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া বন্দীর শিশুসহ অন্য নারী বন্দীর সঙ্গে কারাগারে থাকা শিশুদের জন্য ৪৫ বাই ২২ ফুটের একটি কক্ষকে খেলনাসহ শিক্ষণীয় প্রয়োজনীয় সব জিনিস স্থাপনের মাধ্যমে ডে-কেয়ার সেন্টার চালু আছে। যাতে নারী বন্দীদের সঙ্গে থাকা শিশুরা খেলাধুলা করা ও শিশুশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাচ্ছে। তা ছাড়া মায়ের সঙ্গে থাকা শিশুদের (৬ বছর পর্যন্ত) নিয়মিত খিচুড়ি, ডিম, দুধ ও কলা সরবরাহ করা হয়। দুগ্ধজাত শিশুকে মশা-মাছির হাত থেকে রক্ষার লক্ষ্যে ছোট মশারি সরবরাহ করা হয়।

এ ছাড়া স্থানীয় ব্যবস্থাপনায় মায়ের সঙ্গে থাকা শিশুদের প্রয়োজনীয় পোশাক, নতুন নতুন খেলনা ও লেখাপড়ার সামগ্রী সরবরাহ করা হয়। এমনকি বিভিন্ন দিবসে শিশুদের জন্য আলাদা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় ও দিবসের তাৎপর্য অনুযায়ী নতুন পোশাক, খেলনা, কেকসহ বিভিন্ন খাবার সরবরাহ করা হয়।

প্রতিবেদনে শিশুটির সম্পর্কে বলা হয়, মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া নারী বন্দী ও তাঁর সঙ্গে থাকা ১১ মাস ১৩ দিন বয়সী কন্যাশিশু সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে বর্ণিত সব সুযোগ–সুবিধা ভোগ করছেন এবং তাঁদের দৈনন্দিন খাবার সরবরাহসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।


Monday, January 22, 2024

ঢাকা মেডিকেলে কক্সবাজার কারাগারের এক হাজতির মৃত্যু

 

ঢাকা মেডিকেলে কক্সবাজার কারাগারের এক হাজতির মৃত্যু

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালফাইল ছবি

কক্সবাজারের জেলা কারাগারের এক হাজতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছেন। আজ বুধবার সকাল সোয়া ছয়টার দিকে তিনি মারা যান।

ওই হাজতির নাম নূর ইসলাম (৫০)। তাঁর বাড়ি বান্দরবান জেলার লামা থানার চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামে। তিনি কক্সবাজারের চকরিয়ায় মাছের ঘেরে চাকরি করতেন। তাঁর দুই ছেলে ও চার মেয়ে রয়েছে।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্র জানায়, কক্সবাজারের চকরিয়া থানার একটি অস্ত্র আইনের মামলায় সাত মাস আগে গ্রেপ্তার হন নূর ইসলাম। কক্সবাজার কারাগারে চার মাস আগে তাঁর স্ট্রোক (মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ) হয়।

তাঁকে তখন চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার হাসপাতাল থেকে গত ২১ ডিসেম্বর চিকিৎসার জন্য নূর ইসলামকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার হাসপাতালে পাঠানো হয়।

সূত্র আরও জানায়, ১২ জানুয়ারি অবস্থার অবনতি হওয়ায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার হাসপাতাল থেকে কারা হেফাজতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকাল সোয়া ছয়টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ক্যাম্পের পুলিশ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া প্রথম আলোকে বলেন, নূর ইসলামের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

Friday, January 19, 2024

ক্রিকেটবিপিএল-২০২৪ শুরু ১৯ জানুয়ারি, এক নজরে পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি

 

ক্রিকেট

বিপিএল-২০২৪ শুরু ১৯ জানুয়ারি, এক নজরে পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি

BPL 2024 Fixures
বিপিএল। ছবি- সংগৃহীত

গত ২৪ সেপ্টেম্বর আসন্ন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্লেয়ার ড্রাফট অনুষ্ঠিত হয়। এবারে আসরের সময় সূচিও চূড়ান্ত করা হলো। ২০২৪ সালের ১৯ জানুয়ারী থেকে মাঠে গড়াতে যাচ্ছে বিপিএলের দশম আসর। আজ (সোমবার) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

উদ্বোধনী দিনে একটি ম্যাচের মধ্য দিয়ে আসরের পর্দা উঠবে। প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবে দূরন্ত ঢাকা এবং কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। ৭ দলের আসরে মোট ৪৬ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। দেড় মাসের এই আসরের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ১লা মার্চ। প্রতি শুক্রবারে দু’টি করে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। দিনের প্রথম ম্যাচ শুরু হবে দুপুর ২ টায় এবং দ্বিতীয় ম্যাচ শুরু হবে সন্ধ্যা ৭ টায়। শুক্রবার ছাড়া বাকি দিনগুলোতে প্রথম ম্যাচ শুরু হবে দুপুর দেড়টায় এবং দ্বিতীয় ম্যাচ শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায়।

আসরের ৪৬ টি ম্যাচ দেশের মোট তিনটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। মিরপুরের হোম অব ক্রিকেট খ্যাত শের-এ-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে।

এক নজরে বিপিএল-২০২৪ এর পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি : 

তারিখম্যাচভেন্যুসময়
১৯ জানুয়ারিকুমিল্লা-ঢাকাঢাকাবেলা ২টা
১৯ জানুয়ারিসিলেট–চট্টগ্রামঢাকাসন্ধ্যা ৭টা
২০ জানুয়ারিরংপুর-বরিশালঢাকাবেলা ১টা ৩০
২০ জানুয়ারিখুলনা-চট্টগ্রামঢাকাসন্ধ্যা ৬টা ৩০
২২ জানুয়ারিচট্টগ্রাম-ঢাকাঢাকাবেলা ১টা ৩০
২২ জানুয়ারিবরিশাল–খুলনাঢাকাসন্ধ্যা ৬টা ৩০
২৩ জানুয়ারিসিলেট-রংপুরঢাকাবেলা ১টা ৩০
২৩ জানুয়ারিকুমিল্লা-বরিশালঢাকাসন্ধ্যা ৬টা ৩০

 

২৬ জানুয়ারিরংপুর-খুলনাসিলেটবেলা ২টা
২৬ জানুয়ারিকুমিল্লা-সিলেটসিলেটসন্ধ্যা ৭টা
২৭ জানুয়ারিবরিশাল-চট্টগ্রামসিলেটবেলা ১টা ৩০
২৭ জানুয়ারিরংপুর-ঢাকাসিলেটসন্ধ্যা ৬টা ৩০
২৯ জানুয়ারিসিলেট-চট্টগ্রামসিলেটবেলা ১টা ৩০
২৯ জানুয়ারিখুলনা-ঢাকাসিলেটসন্ধ্যা ৬টা ৩০
৩০ জানুয়ারিকুমিল্লা-রংপুরসিলেটবেলা ১টা ৩০
৩০ জানুয়ারিসিলেট-বরিশালসিলেটসন্ধ্যা ৬টা ৩০
০২ ফেব্রুয়ারিসিলেট-ঢাকাসিলেটবেলা ২টা
০২ ফেব্রুয়ারিকুমিল্লা-চট্টগ্রামসিলেটসন্ধ্যা ৭টা
০৩ ফেব্রুয়ারিবরিশাল-খুলনাসিলেটবেলা ১টা ৩০
০৩ ফেব্রুয়ারিসিলেট-রংপুরসিলেটসন্ধ্যা ৬টা ৩০

 

০৬ ফেব্রুয়ারিরংপুর-ঢাকাঢাকাবেলা ১টা ৩০
০৬ ফেব্রুয়ারিবরিশাল-চট্টগ্রামঢাকাসন্ধ্যা ৬টা ৩০
০৭ ফেব্রুয়ারিকুমিল্লা-খুলনাঢাকাবেলা ১টা ৩০
০৭ ফেব্রুয়ারিসিলেট-ঢাকাঢাকাসন্ধ্যা ৬টা ৩০
০৯ ফেব্রুয়ারিসিলেট-খুলনাঢাকাবেলা ২টা
০৯ ফেব্রুয়ারিকুমিল্লা-ঢাকাঢাকাসন্ধ্যা ৭টা
১০ ফেব্রুয়ারিরংপুর-চট্টগ্রামঢাকাবেলা ১টা ৩০
১০ ফেব্রুয়ারিবরিশাল-ঢাকাঢাকাসন্ধ্যা ৬টা ৩০

 

১৩ ফেব্রুয়ারিকুমিল্লা-চট্টগ্রামচট্টগ্রাম ১টা ৩০
১৩ ফেব্রুয়ারিরংপুর-খুলনাচট্টগ্রামসন্ধ্যা ৬টা ৩০
১৪ ফেব্রুয়ারিবরিশাল-ঢাকাচট্টগ্রাম ১টা ৩০
১৪ ফেব্রুয়ারিকুমিল্লা-খুলনাচট্টগ্রামসন্ধ্যা ৬টা ৩০
১৬ ফেব্রুয়ারিখুলনা-ঢাকাচট্টগ্রামবেলা ২টা
১৬ ফেব্রুয়ারিরংপুর-চট্টগ্রামচট্টগ্রামসন্ধ্যা ৭টা
১৭ ফেব্রুয়ারিসিলেট-বরিশালচট্টগ্রামবেলা ১টা ৩০
১৭ ফেব্রুয়ারিচট্টগ্রাম-ঢাকাচট্টগ্রামসন্ধ্যা ৬টা ৩০
১৯ ফেব্রুয়ারিকুমিল্লা-সিলেটচট্টগ্রামবেলা ১টা ৩০
১৯ ফেব্রুয়ারিরংপুর-বরিশালচট্টগ্রামসন্ধ্যা ৬টা ৩০
২০ ফেব্রুয়ারিখুলনা-চট্টগ্রামচট্টগ্রামবেলা ১টা ৩০
২০ ফেব্রুয়ারিকুমিল্লা-রংপুরচট্টগ্রামসন্ধ্যা ৬টা ৩০

 

২৩ ফেব্রুয়ারিকুমিল্লা-বরিশালঢাকাবেলা ২টা
২৩ ফেব্রুয়ারিসিলেট-খুলনাঢাকাসন্ধ্যা ৭টা

দ্বিতীয় রাউন্ড

তারিখম্যাচভেন্যুসময়
২৫ ফেব্রুয়ারিএলিমিনেটর (তৃতীয় দল বনাম চতুর্থ দল)ঢাকাবেলা ১টা ৩০
২৫ ফেব্রুয়ারি১ম কোয়ালিফায়ার (১ম দল বনাম দ্বিতীয় দল)ঢাকাসন্ধ্যা ৬টা ৩০
২৭ ফেব্রুয়ারিদ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার (এলিমিনেটরে জয়ী বনাম ১ম কোয়ালিফায়ারে পরাজিত দল)ঢাকাসন্ধ্যা ৬টা ৩০

ফাইনাল

তারিখম্যাচভেন্যুসময়
০১ মার্চপ্রথম কোয়ালিফারে জয়ী বনাম দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে জয়ী দলঢাকাসন্ধ্যা ৬টা ৩০